আজ বিশ্ব স্বপ্ন দিবস। প্রতিবছর ২৫ সেপ্টেম্বর বিশ্বজুড়ে পালিত হয় ওয়ার্ল্ড ড্রিম ডে অর্থাৎ স্বপ্ন দিবস।
জেগে এবং ঘুমিয়ে উভয় অবস্থাতেই মানুষ স্বপ্ন দেখতে ভালোবাসেন।
আর স্বপ্ন দেখেন বলেই সেই স্বপ্নপূরণের ইচ্ছেতে বেঁচে থাকেন।
প্রতিকূলতোর সঙ্গে লড়াই করেন ও এগিয়ে যান। স্বপ্ন দেখা ছাড়া মানুষ বাঁচতে পারে না।
‘স্বপ্ন সেটা নয়, যেটা মানুষ ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে দেখে, স্বপ্ন সেটাই যেটা পূরণের প্রত্যাশা মানুষকে ঘুমাতে দেয় না’,
এমনই একটি উক্তি আছে ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি এ পি জে আবদুল কালামের।
কবি-সাহিত্যিকগণ স্বপ্নের বিবরণ দিয়েছেন তাদের লেখায়।
বিভিন্ন ধর্মগ্রন্থ থেকে শিল্প-সাহিত্য, জনশ্রুতি থেকে জ্যোতিষশাস্ত্র সব জায়গাতেই উল্লেখ আছে স্বপ্নের।
জানা যায়, ২০১২ সালে যুক্তরাষ্ট্রের কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ওজিওমা এগুয়াওয়ানওয়ের উদ্যোগে দিবসটির যাত্রা শুরু হয়।
অধ্যাপক ওজিওমা এগুয়াওয়ানওয়ের এ বিষয়ে বলেন,
‘স্বপ্ন দিবস কিন্তু ঘুমিয়ে কাটাবেন না, বরং এই দিবসকে কাজে লাগান আপনার স্বপ্ন পূরণের জন্য।’
মূলত এই দিনটিকে পালনের উদ্দেশ্য ছিল সেই সব মানুষকে অনুপ্রেরণা জোগানো,
যারা স্বপ্ন দেখতে ভালোবাসেন। আর তাদের স্বপ্নের ফলাফল পৃথিবীর জন্য কল্যাণ বয়ে আনে।
পৃথিবীতে অনেক নতুন শুরু হয়েছে স্বপ্নের মাধ্যমে।
বছরের পর বছর ধরে ঘটে যাওয়া বিভিন্ন উদ্ভাবন একেকজনের স্বপ্নের বাস্তব রূপ।
অনেক কবি-সাহিত্যিক তাদের বই বা গান রচনা করেছেন স্বপ্ন থেকেই।
মার্টিন লুথার কিং জুনিয়র সর্বকালের অন্যতম বিখ্যাত বক্তৃতা দিয়েছিলেন,
যেটি তিনি শুরু করেছিলেন
‘আমার একটি স্বপ্ন আছে’ বাক্যটি দিয়ে। তিনি বর্ণবাদের অবসানের স্বপ্ন দেখেছিলেন।
এই স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিতে তিনি কঠোর পরিশ্রম করেছেন, এমনকি তার জীবনও উৎসর্গ করেন।
এই স্বপ্ন দিবসে নিজেকে নিয়ে ভাবুন। আপনার স্বপ্নগুলো নিয়ে ভাবুন ও তা পূরণে কী করবেন; সেই লক্ষ্যে কাজ করুন।
হতে পারেন আপনি ছাত্র, ব্যবসায়ী কিংবা চাকরিজীবী। নিজের ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তা করুন।
এখন যে অবস্থানে আছেন, কয়েক বছর পর নিজেকে কোথায় দেখতে চান।
আপনার জীবনের স্বপ্ন কী এবং সেটি বাস্তবায়িত করতে কী কী করতে হবে;
সেই উপায় বের করুন আজ।আজ বিশ্ব স্বপ্ন দিবস।
প্রতিবছর ২৫ সেপ্টেম্বর বিশ্বজুড়ে পালিত হয় ওয়ার্ল্ড ড্রিম ডে অর্থাৎ স্বপ্ন দিবস।
জেগে এবং ঘুমিয়ে উভয় অবস্থাতেই মানুষ স্বপ্ন দেখতে ভালোবাসেন।
আর স্বপ্ন দেখেন বলেই সেই স্বপ্নপূরণের ইচ্ছেতে বেঁচে থাকেন।
প্রতিকূলতোর সঙ্গে লড়াই করেন ও এগিয়ে যান। স্বপ্ন দেখা ছাড়া মানুষ বাঁচতে পারে না।
‘স্বপ্ন সেটা নয়, যেটা মানুষ ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে দেখে, স্বপ্ন সেটাই যেটা পূরণের প্রত্যাশা মানুষকে ঘুমাতে দেয় না’,
এমনই একটি উক্তি আছে ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি এ পি জে আবদুল কালামের।
কবি-সাহিত্যিকগণ স্বপ্নের বিবরণ দিয়েছেন তাদের লেখায়।
বিভিন্ন ধর্মগ্রন্থ থেকে শিল্প-সাহিত্য, জনশ্রুতি থেকে জ্যোতিষশাস্ত্র সব জায়গাতেই উল্লেখ আছে স্বপ্নের।
জানা যায়, ২০১২ সালে যুক্তরাষ্ট্রের কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
অধ্যাপক ওজিওমা এগুয়াওয়ানওয়ের উদ্যোগে দিবসটির যাত্রা শুরু হয়।
অধ্যাপক ওজিওমা এগুয়াওয়ানওয়ের এ বিষয়ে বলেন,
‘স্বপ্ন দিবস কিন্তু ঘুমিয়ে কাটাবেন না, কিন্তু এই দিবসকে কাজে লাগান আপনার স্বপ্ন পূরণের জন্য।’
মূলত এই দিনটিকে পালনের উদ্দেশ্য ছিল সেই সব মানুষকে অনুপ্রেরণা জোগানো,
যারা স্বপ্ন দেখতে ভালোবাসেন। আর তাদের স্বপ্নের ফলাফল পৃথিবীর জন্য কল্যাণ বয়ে আনে।
পৃথিবীতে অনেক নতুন শুরু হয়েছে স্বপ্নের মাধ্যমে।
বছরের পর বছর ধরে ঘটে যাওয়া বিভিন্ন উদ্ভাবন একেকজনের স্বপ্নের বাস্তব রূপ।
অনেক কবি-সাহিত্যিক তাদের বই বা গান রচনা করেছেন স্বপ্ন থেকেই।
মার্টিন লুথার কিং জুনিয়র সর্বকালের অন্যতম বিখ্যাত বক্তৃতা দিয়েছিলেন,
যেটি তিনি শুরু করেছিলেন ‘আমার একটি স্বপ্ন আছে’ বাক্যটি দিয়ে।
তিনি বর্ণবাদের অবসানের স্বপ্ন দেখেছিলেন।
এই স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিতে তিনি কঠোর পরিশ্রম করেছেন, এমনকি তার জীবনও উৎসর্গ করেন।
এই স্বপ্ন দিবসে নিজেকে নিয়ে ভাবুন।
আপনার স্বপ্নগুলো নিয়ে ভাবুন ও তা পূরণে কী করবেন; সেই লক্ষ্যে কাজ করুন।
হতে পারেন আপনি ছাত্র, ব্যবসায়ী কিংবা চাকরিজীবী। নিজের ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তা করুন।
এখন যে অবস্থানে আছেন,
কয়েক বছর পর নিজেকে কোথায় দেখতে চান।
আপনার জীবনের স্বপ্ন কী এবং সেটি বাস্তবায়িত করতে কী কী করতে হবে; সেই উপায় বের করুন আজ।
One Reply to “আজ স্বপ্ন দেখার দিন”
Comments are closed.