ঢাকা, বাংলাদেশ | বৃহস্পতিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ খ্রিষ্টাব্দ

শিরোনামঃ

   ‘এখন আর নীরব থাকার সুযোগ নাই’ : মির্জা ফখরুল    দুপুরে আমিন বাজারে বিএনপির সমাবেশ    দোকানে চুরি করতে ঢুকে ৯৯৯-এ কল দিয়ে গ্রেফতারের আবেদন চোরের!    চোর সন্দেহে চার নারী গ্রেফতার হয়েছে সাভারে    প্রাইভেটকারকে মামলা দেওয়ায় নারী সার্জেন্টকে মারধর    যে কারণে স্বামীকে ভাই ডাকা যাবে না    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৭তম জন্মদিন আজ    মামলা দেওয়ায় নারী সার্জেন্টকে মা-মেয়ের মারধর    শ্যালো মেশিনের পাখার সাথে হিজাব পেঁচিয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু    ভিসানীতি নিয়ে বিব্রত কিংবা আতংকিত হওয়ার কিছু নেই: রাষ্ট্রমন্ত্রী    বিশ্বকাপ খেলতে দেশ ছাড়ল টাইগাররা    বক্তৃতায় দাঁড়ালেই তার চোখে পানি,কান্নায় কান্নায় বুক ভেসে যায়: কাদের    ছাদ থেকে পড়ে প্রাণ গেল ভবন মালিকের    গুগলের ২৫তম জন্মদিন আজ    বিকালে পাবনায় যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

গাইবান্ধার পলাশবাড়ীতে আমলাগাছী উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রটি নিজেই রোগী। ফার্মাসিস্ট জানেনা অফিস টাইম কয়টা থেকে কয়টা পর্যন্ত। সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলার আমলাগাছীতে একটি উচ্চ বিদ্যালয়, একটি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ, একটি মাদ্রাসা, একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও একটি বাজার নিয়ে গড়ে উঠা আমলাগাছী বাজার। এই জনগুরুত্বপূর্ণ স্থানেই গড়ে ওঠা আমলাগাছী উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রটি। উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রটি সরকারি নিয়ম-নীতি উপেক্ষা করে ও কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দায়িত্ব অবহেলার কারণে স্বাস্থ্য সেবা নিতে ভোগান্তির স্বীকার হচ্ছে এলাকার দরিদ্র মানুষদের।

১৮ সেপ্টেম্বর সকার ১১টার সময় ওই উপ-স্বাস্থ্য কেন্দ্রে গিয়ে তালাবদ্ধ ও ঔষধ নিতে আসা রোগীদের অপেক্ষা করতে দেখা যায়। তারা জানান, এই উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রটি অধিকাংশ সময়ই বন্ধ থাকে। সময় অনুযায়ী খোলা থাকতে দেখা যায়না। উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রটির চারদিকে খড়কুটা ও আবর্জনায় ভরা। ওই উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রে কর্মরত স্যাকমো শামীম মিয়ার নিকট উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রটি বন্ধের ব্যাপারে জানাতে চাইলে তিনি জানান, আমি সপ্তাহে তিনদিন বসি। আজকে আমি ওখানে বসবো না। ১১টা ৫ মিনিটে কর্মরত ফার্মাস্টি রফিকুল ইসলাম উপস্থিত হলে তার নিকট কয়েটা থেকে কয়টা পর্যন্ত উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রটি চলার নিয়ম তা জানতে চাইলে তিনি বলেন, কয়টা থেকে কয়টা পর্যন্ত খোলা থাকার নিয়ম আছে এ ধরনের কোন চিঠি আমি পাইনি তাই বলতে পারবনা। তবে সকাল ১০টার সময় আমি আসি আর সাড়ে ১০টার থেকে লোকজন ঔষধ নিতে আসে। এলাকাবাসী জানান, ঠিকমতো ঔষধ এখানে পাওয়া যায়না। অনেক সময় উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রটি বন্ধ পাওয়া যায়। তাহলে সরকারের বরাদ্দকৃত ঔষধ গুলো কোথায় যায়? তাই সঠিক তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্ট বিভাগের উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি কামনা করেছেন এলাকার সচেতন মহল।


প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও
কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।