ঢাকা, বাংলাদেশ | শনিবার, ২ ডিসেম্বর, ২০২৩ খ্রিষ্টাব্দ

শিরোনামঃ

   ভূমিকম্পে হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে আহত অনেকে    ইদানীং জায়েদ খানের পাগলামি বেড়ে গেছে : হিরো আলম    বিএনপি নামক ‘কারাগারে’ বন্দী তাদের নেতারা : তথ্যমন্ত্রী    খাগড়াছড়িতে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছেন ৭ জন প্রার্থী    মনোনয়নপত্র দাখিল করলেন এমরান হোসেন মিয়া    দলের পদধারী স্বতন্ত্র প্রার্থীদের অবশ্যই দলীয় শৃঙ্খলা মাথায় রাখতে হবে : তথ্যমন্ত্রী    ৭ম বারের মতো আ.লীগ দলীয় মনোনয়ন নৌকা প্রতীক পেলেন রাজিউদ্দিন আহমেদ রাজু,    খাগড়াছড়িতে আওয়ামীলীগের প্রার্থীর মনোনয়নপত্র দাখিল    রাজশাহী আদালত চত্বরে ককটেল বিস্ফোরণ    অটোরিকশা থেকে নামিয়ে ২ যুবককে হাতুড়িপেটা    স্ত্রী বাবার বাড়ি থেকে না ফেরায় স্বামীর আত্মহত্যা    বিএনপির নেতা মিন্টুর বাড়িতে হামলা, গাড়িতে আগুন    দেশে মোট জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৯৮ লাখ    বিএনপি দেশের মানুষের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছে : তথ্যমন্ত্রী    দুপুরে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বিতরণ

জিহ্বায় কালো দাগ কোনো কোনো সময় বিব্রতকর পরিস্থিতিতে ফেলে।

বিশেষ করে বিয়ের পাত্র-পাত্রীদের জিহ্বায় কালো দাগ থাকলে বিব্রতকর অবস্থার সৃষ্টি হওয়াটাই স্বাভাবিক। দেখতে হবে জিহ্বায় কালো দাগ কোথায় হয়েছে। কালো দাগের আকৃতি কি একই ধরনের না ভিন্ন ধরনের?

ব্যাকটেরিয়ার বংশবৃদ্ধির কারণে বা জিহ্বার ছত্রাক সংক্রমণের কারণে। অনেক সময় জিহ্বার পাশের অংশ কালচে দেখা যায়। সিলভার এমালগাম ফিলিং সরিয়ে ফেললে অনেক সময় এ ধরনের কালোভাব চলে যায়। জিহ্বার যেখানে টেস্ট বাড রয়েছে সে স্থানের রং অনেক সময় একটু বেশি লাল হতে পারে, আবার কালচেও হতে পারে। জিহ্বার টেস্ট বাড অনেকের ক্ষেত্রে জিহ্বার স্পট বা দাগের মতো দেখা যায়। জিহ্বার কালো দাগকে সাধারণ ভাষায় পিগমেন্টেশন বলা হয়। কালো দাগ থাকার জন্য জিহ্বার স্বাদের কোনো পরিবর্তন হয় না।

কালো হেয়ারি টাং কিছু ওষুধের কারণে হয়ে থাকে, যেমন এন্টিবায়োটিক জাতীয় ওষুধ। এছাড়া ভিটামিন স্বল্পতা ও ধূমপানের জন্যও জিহ্বা কালো হতে পারে।

করণীয়

ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোনো এন্টিবায়োটিক জাতীয় ওষুধ গ্রহণ করা ঠিক নয়। এন্টাসিড জাতীয় ওষুধের মাঝে যদি বিসমাথ থাকে তাহলে বিসমাথ ব্যাকটেরিয়াকে ধ্বংস করে যা পাকস্থলিতে আলসার সৃষ্টি করে থাকে। মৃত ব্যাকটেরিয়ার কারণে জিহ্বায় কালো দাগ দেখা যেতে পারে। পেপটো বিসমল ওষুধ সেবন করলে জিহ্বা কালো হয়ে যেতে পারে।

তবে মাড়ির পাশে যদি কালো দাগ দেখা যায় তাহলে গাম বা মাড়ির ক্যান্সারের আশঙ্কা একেবারে উড়িয়ে দেয়া যাবে না। ক্রমাগত ছত্রাক সংক্রমণের কারণেও জিহ্বায় কালো দাগ দেখা যেতে পারে। অনিয়মিত বা ভুল এন্টিবায়োটিক সেবনের কারণেও এমনটি হতে পারে। ক্লোরোহেক্সিডিন জাতীয় মাউথ ওয়াশও জিহ্বায় কালো দাগ ফেলতে পারে।

পিগমেন্ট রিডিউসিং কমপ্লেক্স যথার্থ প্রয়োগের মাধ্যমে জিহ্বার কালো দাগ দূর করা যায়। এছাড়া গ্যানোডার্মা লুসিডাম প্রজাতির মাশরুম বিশেষ পদ্ধতিতে প্রয়োগ করে রোগ নিরাময় করা সম্ভব।

জিহ্বায় কালো দাগ কোনো কোনো সময় বিব্রতকর পরিস্থিতিতে ফেলে। বিশেষ করে বিয়ের পাত্র-পাত্রীদের জিহ্বায় কালো দাগ থাকলে বিব্রতকর অবস্থার সৃষ্টি হওয়াটাই স্বাভাবিক। দেখতে হবে জিহ্বায় কালো দাগ কোথায় হয়েছে। কালো দাগের আকৃতি কি একই ধরনের না ভিন্ন ধরনের?

ব্যাকটেরিয়ার বংশবৃদ্ধির কারণে বা জিহ্বার ছত্রাক সংক্রমণের কারণে। অনেক সময় জিহ্বার পাশের অংশ কালচে দেখা যায়। সিলভার এমালগাম ফিলিং সরিয়ে ফেললে অনেক সময় এ ধরনের কালোভাব চলে যায়। জিহ্বার যেখানে টেস্ট বাড রয়েছে সে স্থানের রং অনেক সময় একটু বেশি লাল হতে পারে, আবার কালচেও হতে পারে। জিহ্বার টেস্ট বাড অনেকের ক্ষেত্রে জিহ্বার স্পট বা দাগের মতো দেখা যায়। জিহ্বার কালো দাগকে সাধারণ ভাষায় পিগমেন্টেশন বলা হয়। কালো দাগ থাকার জন্য জিহ্বার স্বাদের কোনো পরিবর্তন হয় না।

কালো হেয়ারি টাং কিছু ওষুধের কারণে হয়ে থাকে, যেমন এন্টিবায়োটিক জাতীয় ওষুধ। এছাড়া ভিটামিন স্বল্পতা ও ধূমপানের জন্যও জিহ্বা কালো হতে পারে।

করণীয়

ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোনো এন্টিবায়োটিক জাতীয় ওষুধ গ্রহণ করা ঠিক নয়। এন্টাসিড জাতীয় ওষুধের মাঝে যদি বিসমাথ থাকে তাহলে বিসমাথ ব্যাকটেরিয়াকে ধ্বংস করে যা পাকস্থলিতে আলসার সৃষ্টি করে থাকে। মৃত ব্যাকটেরিয়ার কারণে জিহ্বায় কালো দাগ দেখা যেতে পারে। পেপটো বিসমল ওষুধ সেবন করলে জিহ্বা কালো হয়ে যেতে পারে।

তবে মাড়ির পাশে যদি কালো দাগ দেখা যায় তাহলে গাম বা মাড়ির ক্যান্সারের আশঙ্কা একেবারে উড়িয়ে দেয়া যাবে না। ক্রমাগত ছত্রাক সংক্রমণের কারণেও জিহ্বায় কালো দাগ দেখা যেতে পারে। অনিয়মিত বা ভুল এন্টিবায়োটিক সেবনের কারণেও এমনটি হতে পারে। ক্লোরোহেক্সিডিন জাতীয় মাউথ ওয়াশও জিহ্বায় কালো দাগ ফেলতে পারে।

পিগমেন্ট রিডিউসিং কমপ্লেক্স যথার্থ প্রয়োগের মাধ্যমে জিহ্বার কালো দাগ দূর করা যায়। এছাড়া গ্যানোডার্মা লুসিডাম প্রজাতির মাশরুম বিশেষ পদ্ধতিতে প্রয়োগ করে রোগ নিরাময় করা সম্ভব।


প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও
কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।