ঢাকা, বাংলাদেশ | শুক্রবার, ২৯ মার্চ, ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দ

শিরোনামঃ

   আর্জেন্টিনা ৭০ হাজার সরকারি কর্মীকে বরখাস্ত করতে যাচ্ছে    ৬০ কিমি বেগে রাতেই যেসব জেলায় ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির সম্ভাবনা    ফকিরহাটে ষাটোর্ধ্ব নারীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার    খালেদা জিয়া গুরুতর অসুস্থ: মির্জা ফখরুল    লালমনিরহাট জেলার পাটগ্রাম উপজেলায় বিএসটিআই এর মোবাইল কোর্ট অভিযানে ১৫,০০০/- টাকা জরিমানা    দুটো ছেলে মানুষ করা খুব শক্ত কাজ –কারিনা কাপুর    রাজধানীর খিলগাঁওয়ে অটোরিকশাচালকের অস্বাভাবিক মৃত্যু    কেন ধীর হয়ে আসছে পৃথিবীর ঘূর্ণন, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা    শুক্রবার প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে তৃতীয় ধাপের পরীক্ষা    ভারত থেকে ১৬৫০ টন পেঁয়াজ আসতে পারে শুক্রবার    ড. ইউনূসের পুরস্কার গ্রহণ গাজায় গণহত্যা সমর্থনের শামিল: পররাষ্ট্রমন্ত্রী    নিউইয়র্কে নরসিংদী জেলা সমিতির ইফতার মাহফিল    হ্যাকার চক্রের সন্ধান দিলেই মিলবে মোটা অংকের পুরস্কার    ঝালকাঠিতে নদী থেকে ভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার    “এপেক্স ইন্টারন্যাশনাল জার্নালিস্ট কাউন্সিল”এর বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের কমিটি গঠিত

রংপুরে খামারী ও গৃহস্থরা প্রায় সাড়ে ১৩ লাখ কোরবানির উপযুক্ত পশু প্রস্তুত করেছেন। ভারত থেকে গরু না এলে এবার এই বিভাগের খামরী ও গৃহস্তরা লাভবান হবেন।

ভালো দামের আশায় খামারিরা কোরবানির বাজার ধরার জন্য এসব পশু যত্ন সহকারে লালন পালন করছেন।

রংপুর প্রাণিসম্পদ অফিস সূত্রে জানা গেছে, কোরবানির পশু বিক্রির উদ্দেশ্যে এই বিভাগের আট জেলায় দেড় লাখের বেশি খামারী প্রায় ৫ লাখের বেশি গরু বাণিজ্যিক ভাবে বিক্রির জন্য প্রস্তুত করেছেন।

এছাড়া ২ লাখের ওপর গৃহস্থ প্রায় সাড়ে ৯ লাখ গরু-খাসি বাজারে বিক্রি করার জন্য তৈরি করেছেন।

এর মধ্যে রংপুর জেলায় সবচেয়ে বেশি প্রায় ৩৩ হাজার খামারে দুই লাখের উপর গরু রয়েছে।

গতবছর কোরবানির ঈদ উপলক্ষে ১৩ লাখ গরু-খাসি প্রস্তুত থাকলে চাহিদা মিটিয়ে আড়াই লাখের বেশি পশু উদ্বৃত্ত ছিল।

এবার ১৩ লাখ ৬৫ হাজার গর-খাাসি কোরবানির উপযুক্ত রয়েছে। এই অঞ্চলের চাহিদা মিটিয়েও প্রায় ৩ লাখের মত পশু উদ্বৃত্ত থাকবে।

প্রাণি সম্পদ বিভাগের তথ্য মতে রংপুর বিভাগের আট জেলায় গত বছর পশু কোরবানি হয়েছে ১০ লাখের কিছু ওপরে।

এবছর এই বিভাগে কোরবানির উপযুক্ত পশু প্রস্তুত রয়েছে প্রায় ১৩ লাখ ৭০ হাজার। এর মধ্যে ছাগল ও ভেড়া রয়েছে আড়াই লাখের ওপর।

চাহিদা মিটিয়ে প্রায় ৩ লাখের মত গরু-খাসি উদ্বৃত্ব থাকবে।

এসব পশু এই বিভাগের চাহিদা মিটিয়ে দেশের অন্যান্য স্থানে সরবরাহ করা হবে।

কোরবানিতে দেশি জাতের ও শংকর জাতের গরুর চাহিদা বেশি থাকায় খামারিরা এ ধরনের গরু স্বাস্থ্য সম্মতভাবে মোটা তাজাকরণ শুরু করেছেন কয়েক মাস আগে থেকে।

 

রংপুর ডেইরি ফার্ম এসোশিয়েশনের সভাপতি রতিফুর রহমান মিলন জানান,

খামারীরা কোরবানি উপলক্ষে  গরু প্রস্তুত করেছেন কোরবানি হাটে বিক্রি করার জন্য।

তারা আশা প্রকাশ করেন ভারতীয় গরু প্রবেশ না করলে এবার ভাল দাম পাওয়া যাবে।

রংপুর প্রাণিসম্পদ বিভাগীয় অফিসের উপ-পরিচালক ড. মো. আব্দুল হাই জানান,

গত বছরের চেয়ে বেশি কোরবানির পশু গরু খাসি রয়েছে। তা এই অঞ্চলের চাহিদা মিটিয়ে দেশের অন্যান্য স্থানে পাঠাতে পারবে খামারী ও গৃস্থরা।

আরও পড়ুন :

এনএএন টিভি


প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও
কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।