চুয়াডাঙ্গার জীবননগর উপজেলা হাসাদাহে অভিযান চালিয়েছে জেলা টাস্কফোর্স কমিটি ও জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। এ সময় বিভিন্ন অপরাধে এক ব্যবসায়ীকে ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। আজ সোমবার বেলা ১১টা থেকে বেলা আড়াইটা পর্যন্ত এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
চুয়াডাঙ্গা ভোক্তা অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক সজল আহম্মেদ জানিয়েছেন, জীবননগর উপজেলার হাসাদাহ বিডিআর ক্যাম্পের সামনে মেসার্স নিশান ট্রেডার্স নামক প্রতিষ্ঠানে অভিযান চালানো হয়। ওই প্রতিষ্ঠানকে পূর্বে সতর্ক করা সত্ত্বেও তদারকিতে অননুমোদিত ও নিম্নমানের নকল ভেজাল শিশুখাদ্য বিক্রয়, মেয়াদ উত্তীর্ণ ও মেয়াদ মুল্যবিহীন পণ্য ও বেনামি ক্ষতিকর রঙ মেশানো শিশুখাদ্য, চিপস ও বিভিন্ন খাবারের প্যাকেটে প্লাস্টিকের খেলনাযুক্ত অস্বাস্থ্যকর শিশুখাদ্য বিক্রয়ের প্রমাণ পাওয়া যায়। এছাড়াও নিম্নমানের শিশুখাদ্য তৈরির সরঞ্জাম পাওয়া যায়। এসব অপরাধে প্রতিষ্ঠানটির মালিক মতিয়ার রহমানকে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯ এর ৩৭, ৪১ ধারায় ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এ সময় অননুমোদিত নিম্নমানের নকল ভেজাল ও ক্ষতিকর রঙ মেশানো শিশুখাদ্য, প্লাস্টিকের খেলনাযুক্ত চিপস ও শিশুখাদ্য, মেয়াদ বিহীন ও বেনামি পণ্যগুলো জব্দ করে জনসম্মুখে পুড়িয়ে নষ্ট করা হয়।
অভিযানকালে সব ব্যবসায়ীদের সতর্ক করা হয় এবং সবাইকে ন্যায্যমূল্যে পণ্য ক্রয় বিক্রয়, ভাউচার সংরক্ষণ ও মুল্যতালিকা প্রদর্শন করতে বলা হয়। এছাড়াও ব্যবসায়ীদের মাঝে সচেতনতামূলক লিফলেট বিতরণ করা হয়।
অভিযান পরিচালনা করেন চুয়াডাঙ্গা ভোক্তা অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক সজল আহম্মেদ। সহযোগিতায় ছিলেন ছাত্র প্রতিনিধি মুশফিকুর রহিম, ক্যাব প্রতিনিধি রফিকুল ইসলাম। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার্থে সার্বিক সহযোগিতায় ছিলেন সিনিয়র ওয়ারেন্ট অফিসার জাহাঙ্গীরের নেতৃত্বে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর চৌকস টিম
চুয়াডাঙ্গার জীবননগর উপজেলা হাসাদাহে অভিযান চালিয়েছে জেলা টাস্কফোর্স কমিটি ও জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। এ সময় বিভিন্ন অপরাধে এক ব্যবসায়ীকে ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। আজ সোমবার বেলা ১১টা থেকে বেলা আড়াইটা পর্যন্ত এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
চুয়াডাঙ্গা ভোক্তা অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক সজল আহম্মেদ জানিয়েছেন, জীবননগর উপজেলার হাসাদাহ বিডিআর ক্যাম্পের সামনে মেসার্স নিশান ট্রেডার্স নামক প্রতিষ্ঠানে অভিযান চালানো হয়। ওই প্রতিষ্ঠানকে পূর্বে সতর্ক করা সত্ত্বেও তদারকিতে অননুমোদিত ও নিম্নমানের নকল ভেজাল শিশুখাদ্য বিক্রয়, মেয়াদ উত্তীর্ণ ও মেয়াদ মুল্যবিহীন পণ্য ও বেনামি ক্ষতিকর রঙ মেশানো শিশুখাদ্য, চিপস ও বিভিন্ন খাবারের প্যাকেটে প্লাস্টিকের খেলনাযুক্ত অস্বাস্থ্যকর শিশুখাদ্য বিক্রয়ের প্রমাণ পাওয়া যায়। এছাড়াও নিম্নমানের শিশুখাদ্য তৈরির সরঞ্জাম পাওয়া যায়। এসব অপরাধে প্রতিষ্ঠানটির মালিক মতিয়ার রহমানকে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯ এর ৩৭, ৪১ ধারায় ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এ সময় অননুমোদিত নিম্নমানের নকল ভেজাল ও ক্ষতিকর রঙ মেশানো শিশুখাদ্য, প্লাস্টিকের খেলনাযুক্ত চিপস ও শিশুখাদ্য, মেয়াদ বিহীন ও বেনামি পণ্যগুলো জব্দ করে জনসম্মুখে পুড়িয়ে নষ্ট করা হয়।
অভিযানকালে সব ব্যবসায়ীদের সতর্ক করা হয় এবং সবাইকে ন্যায্যমূল্যে পণ্য ক্রয় বিক্রয়, ভাউচার সংরক্ষণ ও মুল্যতালিকা প্রদর্শন করতে বলা হয়। এছাড়াও ব্যবসায়ীদের মাঝে সচেতনতামূলক লিফলেট বিতরণ করা হয়।
অভিযান পরিচালনা করেন চুয়াডাঙ্গা ভোক্তা অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক সজল আহম্মেদ। সহযোগিতায় ছিলেন ছাত্র প্রতিনিধি মুশফিকুর রহিম, ক্যাব প্রতিনিধি রফিকুল ইসলাম। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার্থে সার্বিক সহযোগিতায় ছিলেন সিনিয়র ওয়ারেন্ট অফিসার জাহাঙ্গীরের নেতৃত্বে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর চৌকস টিম।
এনএএন টিভি /এম এ মিঠুন