ঢাকা, বাংলাদেশ | বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ, ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দ

শিরোনামঃ

   খালেদা জিয়া গুরুতর অসুস্থ: মির্জা ফখরুল    লালমনিরহাট জেলার পাটগ্রাম উপজেলায় বিএসটিআই এর মোবাইল কোর্ট অভিযানে ১৫,০০০/- টাকা জরিমানা    দুটো ছেলে মানুষ করা খুব শক্ত কাজ –কারিনা কাপুর    রাজধানীর খিলগাঁওয়ে অটোরিকশাচালকের অস্বাভাবিক মৃত্যু    কেন ধীর হয়ে আসছে পৃথিবীর ঘূর্ণন, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা    শুক্রবার প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে তৃতীয় ধাপের পরীক্ষা    ভারত থেকে ১৬৫০ টন পেঁয়াজ আসতে পারে শুক্রবার    ড. ইউনূসের পুরস্কার গ্রহণ গাজায় গণহত্যা সমর্থনের শামিল: পররাষ্ট্রমন্ত্রী    নিউইয়র্কে নরসিংদী জেলা সমিতির ইফতার মাহফিল    হ্যাকার চক্রের সন্ধান দিলেই মিলবে মোটা অংকের পুরস্কার    ঝালকাঠিতে নদী থেকে ভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার    “এপেক্স ইন্টারন্যাশনাল জার্নালিস্ট কাউন্সিল”এর বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের কমিটি গঠিত    কঙ্গনাকে নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্যের পর কংগ্রেস নেত্রীর প্রার্থিতা বাতিল    মতলব উত্তরে লাইসেন্সবিহীন দোকানে বিক্রি হচ্ছে গ্যাস সিলিন্ডার    কোরআনের পাখিদের নিয়ে নারায়ণগঞ্জ সিটি প্রেসক্লাবের ইফতার

সাবেক পুলিশ সুপার (এসপি) বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা খানম হত্যা মামলায়
পলাতক দুই আসামিকে আদালতে হাজির হওয়ার জন্য পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের আদেশ হয়েছে।
পলাতক দুই আসামি হলো- মো. কামরুল ইসলাম শিকদার ওরফে মুসা ও মো. খাইরুল ইসলাম ওরফে
কালু।বুধবার (৩০ নভেম্বর) দুপুরে চট্টগ্রাম অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ আবদুল হালিম এ
আদেশ দেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (প্রসিকিউশন) কামরুল হাসান।এর আগে গত
১০ অক্টোবর মামলায় বাবুল আক্তারসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) দেওয়া
অভিযোগপত্র গ্রহণ করেন আদালত। একই সঙ্গে মামলার পলাতক আসামি মুছা ও কালুর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি
পরোয়ানা জারি করেন আদালত।
পুলিশ কর্মকর্তা কামরুল হাসান জানান, পলাতক দুই আসামির ঠিকানায় গিয়ে তাঁদের খুঁজে পায়নি পুলিশ। এ
কারণে মামলার বিচারকাজ শুরুর আগে আসামিদের হাজির হওয়ার জন্য পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দেওয়ার আদেশ
দিয়েছেন আদালত।
তবে মুসার স্ত্রী পান্না আক্তার জানান, ঘটনার সপ্তাহখানেক পর তার স্বামীকে ডিবি পুলিশ পরিচয় ধরে নেওয়া
হয়। তার পর থেকে স্বামীর খোঁজ পাচ্ছেন না তিনি।
২০১৬ সালের ৫ জুন ছেলেকে স্কুলবাসে তুলে দিতে যাওয়ার পথে নগরীর জিইসি এলাকায় মাহমুদাকে কুপিয়ে ও
গুলি করে হত্যা করা হয়। পরদিন ৬ জুন মাহমুদার স্বামী বাবুল বাদী হয়ে নগরীর পাঁচলাইশ থানায় হত্যা মামলা
করেন। পরে স্ত্রী খুনের মামলায় বাবুলকে গ্রেপ্তার করে পিবিআই। পিবিআইয়ের অভিযোগপত্রে বাবুলকে প্রধান
আসামি করা হয়। তিনি ছিলেন এই মামলার বাদী।
পিবিআইয়ের অভিযোগপত্রে বলা হয়, ২০১৩ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত কক্সবাজার জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার
থাকাকালে বাবুলের সঙ্গে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের এক নারী কর্মকর্তার সম্পর্ক হয়। এ সম্পর্কের জেরে
বাবুলের পরিকল্পনায় মাহমুদাকে খুন করা হয়। এ জন্য বাবুল সোর্সের মাধ্যমে তিন লাখ টাকায় খুনি ভাড়া
করেন।

 


প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও
কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।